Description
Q&A
Neem Oil
Net Weight : 200 gm
Brand : Khaas Food
Made in bd
নিম তেল (Neem oil) ত্বকের জন্য এক দারুণ উপাদান। নিম গাছ বাংলাদশের একটি অতি পরিচিত উদ্ভিদ। চিরসবুজ এই গাছটির বোটানিক্যাল নাম Azadirachta indica । গুণে ভরপুর এই গাছটির পাতা, ফল, বাকলসহ প্রায় সবকিছুই প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্নভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ধারণা করা হয় আয়ুর্বেদিক ঔষুধী হিসেবে নিম ভারত অথবা বার্মাতেই প্রথম আবিষ্কৃত হয়।
নিমের পাতা ও বীজকে পিষে নিম তেল তৈরি হয় অথবা নিমের বীজ থেকে নির্যাস বের করে বানানো হয় নিমের তেল। নিমের তেলের রঙ ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। এটি সাধারনত সোনালি হলুদ, হলদে বাদামী, লালচে বাদামী, গাঢ় বাদামী, সবুজাভ বাদামী, উজ্জ্বল লাল হয়ে থাকে। এটির রয়েছে কড়া গন্ধ যা বাদাম আর রসুনের মিশ্র গন্ধের মতো হয়ে থাকে কিছুটা।
নিমের তেলে রয়েছে নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান সেগুলো হলো ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন ই, ট্রাইগ্লিসারাইড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি।
নিম তেলের উপকারিতা
১। ত্বকের কোলাজেনের উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যার প্রভাবে স্কিন টোনের উন্নতি ঘটতে সময় লাগে না।
২। শুষ্ক ত্বক যাদের, তারা নিয়মিত এই তেল লাগালে সমস্য়া অনেকটাই কমে যায়। প্রতিদিন নারকেল তেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে ভালো করে সারা শরীরে মাসাজ করলে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ফিরে আসতে হতে শুরু হয়।
৩। নিম তেলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান থাকায় এটি যদি মুখে লাগানো যায়, তাহলে ব্রণর সমস্য়া কমতে শুরু করে। ব্রণ কমাতে কয়েক ফোঁটা নিম তেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা ল্য়াভেন্ডর তেল মিশিয়ে ব্রণর উপর লাগালে ভালো ফল পাওয়া যায়।
৪। শরীরের তারুণ্য ভাব ধরে রাখতে সহায়তা করে।
৫। খুশকির সমস্যা দূর করতে দারুণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৬ ত্বকের একধরনের প্রদাহজনিত রোগ হল একজিমা। নানা কারণে বহু মানুষ এই ধরনের ত্বকের সমস্য়ায় ভুগে থাকেন। একজিমার প্রকোপ কমাতেও নিম তেল দারুন কাজ দেয়।
৭। ত্বকের হাইপারপিগমেন্টটেশন দূর করে
৮ নিমে অ্যান্টিব্য়াকটেকিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকার কারণে ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্র বন্ধ করতে এটি দারুন কাজে আসে। নারকেল তেলের সঙ্গে নিম তেল মিশিয়ে মুখে লাগালে সমস্য়া কমতে শুরু করে।